আল কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, ‘ওয়ামা আরসালানাকা ইল্লাহ রাহমাতাল্লিল আলামিন। হে নবী! আমি তোমাকে সৃষ্টিকুলের জন্য রহমত করে পাঠিয়েছি।’

নবী (সা.) দুনিয়ায় যেমন আমাদের জন্য রহমত, তেমনি আখিরাতেও তিনি আমাদের জন্য রহমত। হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ বলেন, ‘হে নবী! আপনার কোনো উম্মত যদি আপনার ওপর একবার দরুদ পড়ে তাহলে আমি তার ওপর ১০টি রহমত নাজিল করি। তার মর্যাদা ১০ গুণ বাড়িয়ে দিই। তার ১০টি গুনাহ ক্ষমা করে দিই।’

নবী (সা.)-এর ওপর বেশি বেশি দরুদ -সালাম পড়ার ফলে কিয়ামতের দিন নবীর শাফায়াত নসিব হবে বলে হাদিসে বলা হয়েছে। রসুল (সা.) বলেছেন, ‘কিয়ামতের দিন ওই উম্মত আমার সবচেয়ে কাছে থাকবে যে আমার ওপর বেশি দরুদ পড়েছে।’ তিরমিজি।

আরেকটি হাদিসে রসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে উম্মত বেশি বেশি দরুদ-সালাম পড়বে কিয়ামতের দিন তার জন্য শাফায়াত করা আমার কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায়।’ তারগিব ওয়াত তাহরিব। রসুল (সা.) বলেছেন, ‘জান্নাতে সেই উম্মতই আমার সবচেয়ে কাছে থাকবে যে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ-সালাম পড়েছে।’ তিরমিজি।